SCROLL

গুজরাটের আমেদাবাদে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় ২৪১ জনের মৃত্যু # আইনমন্ত্রী মলয় ঘটকের পরিবর্তে তৃণমূলের লিগ্যাল সেলের দায়িত্বে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য # উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # পশ্চিমবঙ্গ থেকে ১১ জন পদ্ম সম্মানে ভূষিত # ৪৭ তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প # একদিনের ক্রিকেটে পুরুষদের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ভাঙলেন ভারতীয় দলের মেয়েরা # দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী # প্যারিস অলিম্পিকে জোড়া পদক জিতে ইতিহাস গড়লেন মনু ভাকের # আঠারো তম লোকসভা ভোটের ফলাফল : মোট আসন ৫৪৩টি। NDA - 292, INDIA - 234, Others : 17 # ভূমিকম্পের এ্যালার্ট দেবে "ভূদেব" অ্যাপ, আই আই টি'র বিজ্ঞানীদের বিরাট সাফল্য

Classical Music শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রচার ও প্রসারে হুগলির মা মিশন আশ্রমের উদ্যোগ


 

Classical Music 

শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রচার ও প্রসারে হুগলির মা মিশন আশ্রমের উদ্যোগ




Lutub Ali
Bengal Times News, 1 April 2024

লুতুব আলি, হুগলি : হুগলির মা মিশন আশ্রমে অনুষ্ঠিত হলো সারা বাংলা উচ্চাঙ্গ সংগীত প্রতিযোগিতা। পন্ডিত যুগল কিশোর আঢ্য মেমোরিয়াল উচ্চাঙ্গ সংগীত প্রতিযোগিতাকে ঘিরে হুগলি এলাকায় ব্যাপক উদ্দীপনার সঞ্চার হয়। উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের প্রচার ও প্রসার ঘটানোর কাজে হুগলির মা মিশন আশ্রম নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছে। আশ্রম পরিচালনার পাশাপাশি বিগত ছয় বছর ধরে এই উচ্চাঙ্গ সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে। ৩১ মার্চ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উচ্চাঙ্গ সংগীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য তীব্র দাবদাহকে উপেক্ষা করেও প্রতিযোগিরা অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানের প্রারম্ভে মা মিশন আশ্রমের কর্ণধার কার্তিক বণিক সকলকে স্বাগত জানান আশ্রমের মূল উদ্দেশ্য তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট সমাজ চিন্তাবিদ দেবনাথ মুখোপাধ্যায়। 

প্রধান পৃষ্ঠপোষক সৌরেন্দ্রনাথ আঢ্য তাঁর স্বর্গীয় পিতার স্মরণে পরপর ছয় বছর ধরে এই শাস্ত্রীয় সংগীত আয়োজনে সহযোগিতা করে চলেছেন। সকলকে আপ্যায়ন ও ব্যবস্থাপনায় ছিলেন বন্দনা বণিক। বিশ্বায়নের প্রভাবে বাংলা গান তথা শাস্ত্রীয় সংগীতের চর্চা হ্রাস পাওয়ায় সংগীত বিশেষজ্ঞরা উদ্বিগ্ন। শাস্ত্রীয় সংগীতকে উজ্জীবিত করতে হুগলির মা মিশন আশ্রম এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে। রাজ্যের ৯ টি জেলা থেকে প্রতিযোগীরা এই উচ্চাঙ্গ সংগীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। 

কার্তিক বণিক জানান, মিশ্র সংস্কৃতির ভিড়ে সমাজে একটা বিপর্যস্ত অবস্থা চলছে। বাংলা সংগীতের প্রতি দখল আনতে গেলে প্রথমেই শাস্ত্রীয় সংগীতকে অবলম্বন করতে হয়। আমাদের এই প্রতিযোগিতায় ব্যাপকভাবে সাড়া পাওয়া গেছে। শাস্ত্রীয় সংগীত প্রতিযোগিতায় খেয়াল গানের ক বিভাগের ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত ছেলেমেয়েরা এবং খ বিভাগে ১৮ বছরের উর্ধ্বে সর্বসাধারণ বিভাগ ছিল। তবলা লহরা ক বিভাগে ১৮ বছরের ছেলে মেয়েরা এবং খ বিভাগে ১৮ বছরের উর্ধ্বে সর্বসাধারণ বিভাগ ছিল। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে কোন প্রবেশ মূল্য লাগেনি। সকলকে টিফিন এবং দুপুরের আহার দেওয়া হয় বিনামূল্যে।

 বিশিষ্ট শিক্ষা অনুরাগী ও এই আশ্রমের সঙ্গে যুক্ত আছেন তন্দ্রা চ্যাটার্জী। তন্দ্রা চ্যাটার্জী বলেন, কার্তিক বণিক ও বন্দনা বণিকের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় এই শাস্ত্রীয় সংগীত আক্ষরিক অর্থে সফল হয়। মহাধুমধাম করে মা মিশন আশ্রমের ষষ্ঠ বার্ষিকীতে এই শাস্ত্রীয় সংগীত সকলের নজর কাড়ে। কণ্ঠসঙ্গীত বা খেয়াল এবং তবলা লহরা চারটি বিভাগের মোট ১৪ জনকে পুরস্কার, মানপত্র, শংসাপত্র দেওয়া হয়। বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী শম্ভু দে'র নেতৃত্বে চারজন বিচারক অনুষ্ঠান পরিকল্পনায় ছিলেন।

Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad